খেজুরের পুষ্টিগুণ খজুর খেলে মানবদেহে এর উপকারিতা ও অপকারিতা।

খেজুর প্রচুর জনপ্রিয় একটি খাবার যা বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের বাজারে পাওয়া যায় কেননা এর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ যেমন আয়রন পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ভিটামিন স, শুধু তাই নয় খেজুর

খেজুরের-পুস্টিগুন

শিশু ও বড়দের যেমন অনেক উপকারে আসে যেমন চুল পড়া,চোখের সমস্যা দূর করা, হাড় মজবুত করা এবং অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের বাচ্চা প্রসব সহজ করা এরকম প্রচুর উপকারিতা রয়েছে খেজুরের।

পেজ সূচিপত্রঃ খেজুরের পুস্টিগুন


খেজুরে থাকা প্রধান পুষ্টিগুলো আসুন জেনে নেয়া যাক।

প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরের পুষ্টি আছেঃ ক্যালোরি ৩ ০০ কিলো ক্যালরি, প্রোটিন ২.৫ গ্রাম , শর্করা ৭৫.০৩ গ্রাম।  চর্বি ০.৩৯ গ্রাম , খাদ্য আঁশ ৮ গ্রাম ।

খেজুরে আছে যে সব ভিটামিনঃ ভিটামিন এ ১০ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট, বিটা ক্যারোটি ৬ মাইক্রগ্রাম, রিবোফ্লাভিন ( বি২ ) ০.০৬৬ মিলিগ্রাম, থায়ামিন ( বি১ ) ০.০৫২ মিগ্রা, নায়াসিন ( বি৩ ) ১.২৭৪ মিগ্রা, প্যান্টোকেনিক এসিড ( বি৫ ) ০.৫৮৯ মিগ্রা, ভিটামিন ( বি৬ ) ০.১৬৫ মিগ্রা, ফোলেট ( বি৯ ) ১৯ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন সি ০.৪ মিগ্রা, ভিটামিন ই ০.০৫ মিগ্রা, ভিটামিন কে ২.৭ মাইক্রগ্রাম।

খেজুরে আছে খনিজ উপাদানঃ ক্যালসিয়াম ৩৯ মিগ্রা, আয়রন ১.০২ মি গ্রা, ম্যাগনেসিয়াম ৪৩ মিঃগ্রা ম্যাঙ্গানিজ ০.২৬২মিগ্রা, ফসফরাস ৬২, পটাশিয়াম ৬৫৬ মিগ্রা, সোডিয়াম ২মিগ্রা, জিংক ০.২৯ মিগ্রা।

গর্ভ অবস্থায় খেজুর খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা

গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে অনেক উপকারিতা রয়েছে। যখন আমাদের আজকের মত এত আপডেটেড চিকিৎসা পদ্ধতি ছিল না তখন মহিলারা খেজুর খাওয়ার কারণে সন্তান প্রসবের সময় তা ব্যাপকভাবে উপকারে আসতো এটা ছিল অতি আদিমকাল থেকে অতি উৎকৃষ্ট মানের চিকিৎসা পদ্ধতি। কিন্তু

বর্তমানে গবেষণায় দেখা গেছে গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে ইউটিউলাসের সংবেদনশীলতা কমিয়ে তাকে শক্তিশালী করে এতে প্রসব ব্যথা অনেকটাই কমে যায় তাই আপনি যদি চান বর্তমান সময়েও এত চিকিৎসার পেছনে পয়সা খরচ না করে অতি সহজেই নরমালে বাচ্চা প্রসব করাবেন তাহলে গর্ভবতী

মহিলাকে খেজুর সেবনে অভ্যস্ত করুন। খেজুর এতই শক্তিশালী জেতা গর্ভবতী মহিলাকে বাচ্চা প্রসবের সময় বাড়তি শক্তি যোগ করে সন্তান প্রসবের আগে গর্ভবতী মহিলার অনেক বেশি শক্তির প্রয়োজন হয় বাচ্চা যদি কোন ধরনের কষ্ট না পেয়ে অল্প সময়ে ডেলিভারি হয়ে যায় তাহলে বাচ্চা অনেক বেশি সুস্থ

আরো পড়ুনঃ ফ্রিলান্সিং কিভাবে সিকবেন - ফ্রিলান্সিং শিখে কিভাবে মাসে লাক্ষ টাকা আই করবেন

থাকতে পারে গর্ভবতী মহিলার সন্তান প্রসবের আগে ও পরে অনেক বেশি শক্তির প্রয়োজন হয় ও রক্তের প্রয়োজনীয়তা হয় যা খেজুর খেলে দ্রুত রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়া শুরু হয় যা একজন গর্ভবতী মহিলার জন্য অনেক বেশি বিবেচনার একটা ব্যাপার। খেজুরে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে এছাড়াও থাকে ফ্রকটোজ ও সুক্রোজ যেটির শরীরের শক্তি যোগায় আরো রয়েছে গ্লুকোজ 

যা গর্ভবতী মহিলাকে অনেক বেশি শক্তিশালী করে তোলে।নিয়মিত খেজুর খেলে বিশেষ করে প্রতিদিন ৬০-৮০ গ্রাম খেজুর খেলে সার্ভিক্স মজবুত হয় যার ফলে কৃত্রিমভাবে কিংবা শুধু ওষুধ দিয়ে প্রসব ব্যথা সৃষ্টির দরকার পড়ে না এই প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবেই ঘটে।

খেজুর সম্পর্কে গবেষকরা যা বলেছেন।

আমরা সবাই জানি আমাদের পর শক্তি দেশ আমেরিকা জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণার জন্য অনেক জনপ্রিয় একটি দেশ তাই আমেরিকান গবেষনাগার ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ফর বায়োটেকনোলজি ইনফর্মেশন এনারা গবেষণা করে বলেছেন গর্ভাবস্থায় কিছু সপ্তাহ পর থেকে প্রতিদিন ছয়টি করে

 খেজুর খেলে তা মা এবং নবাগত শিশুর জন্য বেশ উপকারী সেইসঙ্গে সন্তান জন্ম দেওয়া অনেকটা সহজ হয়ে যায় গবেষণায় তারা দেখেছেন যেসব নারীরা গর্ভাবস্থায় খেজুর খেয়ে থাকেন তাদের সার্ভিস অনেক বেশি ফ্লেক্স জীবন ছিল যে কারণে সন্তান প্রসব করা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছিল খেজুর খেলে তার লেবারের সময়ও কমিয়ে দেই যার কারণে মাকে কষ্ট কম পেতে হয়।

খেজুর খেলে যে ১০ টি উপকারিতা আমরা লাভ করতে পারি।

  • খেজুরে আছে ডায়েট্রি ফাইবার যেটি কোলেস্টেরল মুক।
  • হৃদরোগের জন্য খেজুর বেশ উপযোগী।
  • খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদান।
  • এটি আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • ত্বক ও মুখ এর উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • খেজুর খেলে প্রচুর পরিমাণে রুচি বাড়ে।
  • খেজুর খেলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • খেজুরে রয়েছে খেজুর পরিমাণে এগুলো খোঁজ।
  • খেজুরে রয়েছে রক্ত উৎপাদনকারী উপাদান।
  • খেজুর খাওয়ার অপকারিতা।

সকালে খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা সমূহ

সকালে খালি পেটে খেজুর খেলে এর উপকারিতার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত তেমন কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আসে নাই। তবে পৃথিবীতে যত ধরনের ফল পাওয়া যায় তা সকালে খালি পেটে খেলে কিছুটা গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তবে আপনি যদি এই আশ্চর্যজনক ফলটি অর্থাৎ খেজুর খেয়ে থাকেন

আরো পড়ুনঃ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হয়ে ঘরে বসে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যাই

সকালে খালি পেটে তবে আপনার কোন সমস্যা হবে না বরঞ্চ আপনি যদি সকালে খালি পেটে কিছু খেজুর খেয়ে পানি খেয়ে নেন তাহলে সারাদিন আপনার তেমন কোন ক্ষুদা লাগবে না এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত এবং সারাদিন আমাদের শরীরে কোন ধরনের শক্তি কমতি উপলব্ধ হবে না

খেজুরের বিশেষ উপকারিতা যা আমাদের জানা দরকার

মস্তিষ্ক সতেজ রাখেঃ আপনি কি চান আপনার মস্তিষ্ক সবসময় ঠান্ডা ও সতেজ রাখতে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ে তাহলে প্রতিদিন নিয়মিত সকালে ও বিকালে খেজুর খান তাহলে আপনি মানসিকভাবে প্রশান্তি লাভ করবেন। খেজুরি রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা অ্যালঝাইমার রোগের ঝুঁকি কমায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ আমাদের দেশে প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই হাই প্রেসার অর্থাৎ উচ্চ রক্তচাপের রোগের সমস্যা রয়েছে আমরা যদি প্রতিদিন খেজুর খাই তাহলে খেজুরে থাকা পটাশিয়াম আমাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে তাছাড়া স্ট্রোক এর ঝুঁকি কমায় কোলেস্টেরল এবং হার্টের রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা প্রদান করে।

খেজুরের পুস্টিগুন

খেজুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ঃ আমাদের অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা অথবা অন্য কোন সমস্যার কারণে অনেক কষ্ট কাঠিন্য হয়ে থাকে কিন্তু আপনি যদি খেজুর খান তাহলে এই সমস্যা দূর হতে পারে কেননা খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যেটি শাহাদত কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। খেজুর খেলে সেটি মুখের লালা কে ভালোভাবে খাবারের সঙ্গে মিশতে সহায়তা করে যা বদহজঙ্কে দূর করে দেয়

হাড় গঠনে কাজ করেঃ নিয়মিত খেজুর খেলে খেজুরে থাকা ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়ামের মতো নানা ধরনের খনিজ আমাদের হার মজবুত করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। হার মজবুত করুন অতি দরকারী একটি দিক আমাদের শরীরের হাড় যদি শক্ত না হয় তাহলে আমরা অতি দ্রুতই বার্ধক্যে

পরিণত হব অর্থাৎ বয়সের আগেই আমাদের শরীরে কর্ম ক্ষমতা কমে যাবে। আপনি কি জানেন বাচ্চাদের প্রতি দুরন্ত হওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ হলো তাদের হাড় শক্ত আপনার বাচ্চা যদি প্রচন্ড পরিমাণে ছুটোছুটি ও দৌড়াদৌড়ি এবং লাফালাফি করে তাহলে বুঝবেন আপনার বাচ্চাটি অন্যান্য

বাচ্চার চেয়ে অনেক সুস্থ এবং তার হার অনেক মজবুত। আর যদি আপনার বাচ্চা এরকম না করে তাহলে আপনি বুঝে নিবেন আপনার বাচ্চাটি অসুস্থ অথবা দুর্বল। আর এই লক্ষণ যদি দেখা দেয় তাহলে আপনার বাচ্চাকে প্রতি দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।

হাঁটুর ব্যথা দূর করতে সহায়ঃ হাঁটুর ব্যথা কমানোর জন্য খেজুর খুব উপকারী একটি ফল। আমরা যদি প্রতিদিন খেজুর খায় তাহলে খেজুরে থাকা ক্যালসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ সোডিয়াম ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান এর ফলে আমাদের হাঁটু ব্যথা দূর হতে এই খেজুর সহায়ক ভূমিকা পালন করে

চোখের সমস্যা সমাধানে সহায়কঃ আমাদের বর্তমান সমাজে ছোট থেকে শুরু করে বড়দের প্রায় অনেকেরই চোখের সমস্যা অর্থাৎ চোখের জ্যোতির সমস্যা দেখা দেয় যেটা অনেক বড় একটি সমস্যা খেজুরে থাকা ভিটামিন এ চোখের কর্নিয়াকে সবল রাখে এবং চোখের জ্যোতির সমস্যার সমাধানে ভূমিকা পালন করে।

ত্বকের টানটান ভাব দূর করেঃ আমাদের বর্তমান বিশ্বে অনেক যুবকদের বিশেষ করে শীতকালে ত্বকের প্রচুর রুক্ষতা বা টানটান ভাব দেখা দেয়। খেজুর খেলে আমাদের ত্বকের এই ধরনের সমস্যা আর থাকবে না। তাই আর দেরি না করে এখন থেকে প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

ব্রণের সমস্যা দূর করেঃ বিশেষ করে যারা কিশোর ও কিশোরী তাদের মুখে অনেকেরই প্রচুর পরিমাণে ব্রণ দেখা দেয়। আর যার ফলে তাদের দেখতেও অনেক খারাপ দেখায় এবং যাদের ব্রণ হয় তারা নিজেরাও অনেক বিরক্ত বোধ করে তাদের মুখের এই ব্রণের কার। আপনি কি জানেন? আপনি যদি

আরো পড়ুনঃ আমের পুস্টিগুন - আম খেলে মানোবদেহে এর উপকারিতা

নিয়মিত খেজুর খান তাহলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। খেজুরে আছে ভিটামিন বি ফাইভ প্রোটিন এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট এর মত উপাদান যেটি ব্রনের সমস্যা দূর করে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে আপনাকে দূরে রাখে।

মহিলাদের জন্য খেজুরের উপকারিতা

খেজুর আমাদের সবার জন্যই বেশ উপকার তবে মহিলাদের জন্য বিশেষ করে খেজুর অনেক বেশি উপকারে আসে মহিলাদের শারীরিক গঠন ছেলেদের থেকে একটু আলাদা এবং একটু লাজুক ও দুর্বল। খেজুরের মধ্যে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, পটাশিয়া্‌ প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়া্‌ ম্যাঙ্গানিজ ও

কপার এরকম আরো অনেক পুষ্টিগুণ যা মহিলাদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। ওয়ার্ড ক্যান্সার ডাটার মধ্যে বিশ্বজুড়ে ১০ মিলিয়ন মহিলা ক্যান্সার আক্রান্ত ফুসফুসের ক্যান্সার, স্তন, কিডনি এবং জরায়ুর মুখের ক্যান্সার মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় তবে আপনি জানেন কি খেজুর খেলে আপনি ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন তাই মহিলাদের নিশ্চয়ই আপনি এখন বুঝতে পেরেছেন।

ডায়াবেটিস রোগীরা কি নিয়মে খেজুর খাবেন।

যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তারা একটু নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেজুর খাবেন। অথবা আপনি চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই খেজুর খেতে পারেন তবে নিয়ম মেনে খেতে হবে যেহেতু খেজুরে ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজ সমৃদ্ধ একটি ফল তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীরা কম পরিমাণে খাবেন।

খেজুরের-পুস্টিগুন

ডায়াবেটিস রোগীরা একটু খেয়াল দিয়ে শুনে রাখেন খেজুর যেহেতু উচ্চ ক্যালোরি সমৃদ্ধ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স প্রচুর পরিমাণে থাকার কারণে নিয়ম মেনে খেজুর খেতে হবে তা না হলে ডায়াবেটিক বেড়ে যেতে পারে তবে সকালে নাস্তার সময় বা বিকেলে চা নাস্তার সময় আপনি চাইলে খেজুর খেতে পারেন তবে অল্প পরিমাণে খেতে হবে।

খেজুর খাওয়ার অপকারিতা।

আমরা অবশ্যই ইতিমধ্যে জেনে গিয়েছি যে খেজুর খাওয়ার বহু উপকারিতা রয়েছে। তবে খেজুর খাওয়ার তেমন কোন অপকারিতা নেই বললেই চলে যদি কারো কিডনিজনিত রোগ থেকে থাকে তবে তাদের জন্য খেজুর ক্ষতিকর হতে পারে। আবার যাদের ডায়াবেটিক রয়েছে তাদেরও খেজুর খাওয়া

কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ বলে দেওয়া হয়েছে যে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেজুর খাবে অথবা নিয়ম মেনে মাঝে মাঝে খেজুর খেতে পার। খেজুর আসলে উচ্চ শক্তি উৎপাদনকারী একটি ফল তাই এটিকে খাবার আগে অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে খেতে হবে তা না হলে সমস্যা হতে পারে কেননা এটি অনেক দূর দেশ থেকে আমদানি করা হয়ে থাকে তাই এটাকে ভালোভাবে ধুয়ে খেতে হবে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শিক্ষাই আলোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url