কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় এ থেকে প্রতিকারের উপায়

 কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় এ থেকে প্রতিকারের উপায় সমন্ধে আলোচনা করা হলো। ভিটামিন যা হল খাদ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান যেগুলো খাদ্যে অতি অল্প পরিমাণে থেকে দেহের স্বাভাবিক পুষ্টি মাত্রা বজায় রেখে আপনার দেহকে সক্রিয় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় এ থেকে প্রতিকারের উপায়
আমাদের দেহে যদি ভিটামিনের অভাব থেকে থাকে তাহলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বা খাদ্য প্রাণ এর অভাবে আমাদের দেহে গুরুত্বপূর্ণ বা প্রাণনাশক রোগ জীবাণু বেধে আমাদের জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে। আপনি কি যানতে চান কোন ভিটামিনের অভাবে কি রগে ভুগছেন চোলুন যেনে নিই

পেইজ সূচিপত্রঃ ভিটামিনের অভাবযনিত রোগ ও প্রতিকার

কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয়

কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় তা জানতে চাওয়ার আগ্রহ প্রত্যেকটি মানুষের তাই আর এ বিষয়ে পুরোপুরি আলোচনা করা হলো। ভিটামিন এ এর অভাবে যে ধরনের রোগ হয় এবং প্রতিকার ইয়ে আলোচোনা করব। ভিটামিন এ হল একটি হালকা হলুদ বর্ণের অ্যালকোহল। এটি ক্যারোটিন থেকে পাওয়া যায় যা ত্বকের গঠন ও রক্ষণাবেক্ষণ ঠান্ডা জনিত সমস্যা হার, দাঁতের সমস্যা এবং দৃষ্টি শক্তির সমস্যার ওপর এই ভিটামিন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে এই ভিটামিনের অভাবে উল্লেখিত রোগ গুলি

আমাদের দেহে বসবাস করা শুরু করে। এবং এই ভিটামিনের অন্যতম ও সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত সমস্যা হচ্ছে রাতকানা রোগ। এ ছাড়া এ ভিটামিনের অভাবে যে ধরনের রোগের লক্ষণ গুলি দেখায় দেয় ত্বকের বেশি পরিমাণে শুষ্কতার কারণ, চোখের ভেতরের জল শুকিয়ে যাওয়া যার ফলে অন্ধত্ব সৃষ্টি

হতে পারে। অনেক উন্নত দেশগুলোতেও এই সমস্যা গুলি দেখা দেয়।শিশুদের অন্ধত্বের কারণে এই ভিটামিন অনেক গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের দেহে এই ভিটামিন তৈরি হতে পারে দুইটি ভিন্ন ভিন্ন উপায় একটি হলো ক্যারোটিন থেকে পাওয়া আর ক্যারোটিন আপনি পাবেন গাজর, ফুলকপি, মিষ্টি আলু, লাউ এবং পালং শাক থেকে। আর আরেকটি উপায় হল লতাপাতা জাতীয় খাবার খায় এই

রকম প্রাণী যার বস্তু থেকে আমরা ভিটামিন এ পেতে পারি। এই প্রাণীগুলির ডিমের কুসুম, দুধ এবং মাংস থেকে কলিজা, মাছের যকৃত এর তেল থেকে পাওয়া যায়। কনো কিছু বেশি খাওয়া ঠিক নয় আর যদি বেশি খান তাহলে জিছু সমস্যা দাখা দিতে পারে এই ধরুন যেমন লোহিত রক্ত কণিকা গুলো ধংস হয়েজেতে পারে, মাথা ব্যথা, ত্বক খসখসে হওয়া ও জন্দিস সহো এই রকম আরো কিছু রগের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় তা যদি আমরা সঠিকভাবে জানতে পারি এবং প্রয়োগ করতে পারি তাহলে আমরা উপরে লিখিত রোগ থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারবো.

ভিটামিন সম্পর্কের প্রাথমিক ধারণা ও প্রকারভেদ

ভিটামিন সম্পর্কের প্রাথমিক ধারণা ও প্রকারভেদ কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো।  বৈজ্ঞানিক ভাষায় যেটা ভিটামিন সে শব্দটি সাধারণত ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে-Vita জীবন এবং অ্যামাইন যে শব্দের অর্থ হচ্ছে অ্যামোনিয়া সংযুক্ত রাসায়নিক মৌল এই দুইটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত হচ্ছে Vitamine। উইকিপিডিয়ার থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী ক্যাসিমির ফাঙ্ক সর্বপ্রথম এই শব্দটি অর্থাৎ ভিটামিন শব্দটি আবিষ্কার করেন। কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় তা জানতে হলে নিচে চোখ রাখুন। ভিটামিন সাধারণত দুই প্রকারঃ

স্নেহে দ্রবণীয় ভিটামিনঃ ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে
জলে দ্রবণীয়ঃ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন সি।

বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে ভিটামিন বি এর অভাবে

আমরা ভিটামিন বি কে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স নামেও চিনে থাকি। এটি স্বাভাবিকভাবেই জলে দ্রবণীয় অবস্থায় থাকে ভিটামিন বি অনেকগুলো কার্বোহাইড্রেট বিশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ কার্যকারিতা পালন করে।
বৈজ্ঞানিক সূত্র অনুসারে ভিটামিন বি১ এর বৈজ্ঞানিক নাম হল থায়ামিন যেটি বর্ণবিহীন কেলাস আকৃতির পদার্থ। থায়ামিন আমাদের দেহের ভেতর থামিন পাইরো ফসফেটে পরিণত হয় যা কিনা

কার্বোহাইড্রেট বিক্রিয়াকে একটি সহ উৎসেচক এর সাথে মিলিত হতে কিছু আংশিক বিক্রিয়া অনুঘটিত করে। এই থাইমিনের ঘাটতির ফলে আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধতে পারে। আচ্ছা আপনি কি চান যে আপনার দেহে রোগ বাসা বাঁধন আপনি যদি না চান তাহলে জেনে নিন যে এই ভিটামিনের অভাবে আপনার শরীরে কি কি রোগ হতে পারে এবং কোন ফল খেলে বা খাদ্য খেলে এখান থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় চলুন তা জেনে নিই।

বেরিবেরি রোগঃ ভেরি ভেরি রং বাসা বাঁধে আমাদের শরীরে এবং এর ফলে আমাদের শরীরের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়ে যার কারণে অল্পতেই আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ অল্প কাজেই টানটান ধরে এবং প্রচুর ব্যথা করে

হৃদপিন্ডের অনিয়ন্ত্রিত স্পন্দনঃ আপনি কি জানেন ভিটামিন বি১ এর অভাবে আপনার হৃৎপিণ্ড আকারে বড় হয়ে যেতে পারে এবং হৃদপিন্ডের স্পন্দন হঠাৎই প্রচন্ড দ্রুত স্পন্দন করে আবার কখনো ধীরে ধীরে স্পন্দন করে যেটি আপনার স্বাভাবিক জীবন যাপনের জন্য সুখকর ব্যাপার নয় এর ফলে আপনার যে কোন সময় হঠাৎই মৃত্যু হতে পারে। এছাড়াও পায়ে খিল ধরতে পারে। কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় তা জানলে অন্ততপক্ষে আপনি আপনার শরীর কি রোগ মুক্ত রাখতে পারবেন বিশেষ করে এই রোগ গুলি যে রোগ গুলির কারণে হঠাৎই যে কারো মৃত্যু হতে পারে।

যেসব খাদ্যে ভিটামিন বি১ প্রচুর পরিমাণে পাবেন

যে সব খাদ্যে ভিটামিন বি১ প্রচুর পরিমাণে পাবেন তাহলে বিভিন্ন প্রাণীর যকৃত হৃদপিণ্ড বক্ষের গোশত, ইস্, ফ্রেশ মাংস চরম ছাড়, ডি, ঢেঁকি দিয়ে ভাঙ্গা চাল, বিভিন্ন ধরনের শস্য ধারণা, গমের বীজ, বা বিভিন্ন ধরনের বিচিবিহীন ফল, চিনা বাদাম, আমরা সাধারণত চালবাজ যে কোন শস্য যদি কোন মেশিনে গুঁড়ো করে নিয়ে আসে তাহলে মেশিনের ঘর্ষণের ফলে ঐ শস্যদানাই মেশিনের ঘর্ষণের ফলে

থাইয়ামিন নষ্ট হয়ে যায়। ফলে মেশিনে ভাঙা চাল বা গমে থামিনের পরিমাণ কমে থাকে। তাই আমরা বর্তমানে যেভাবে শস্য দানা মেশিন দিয়ে পিষিয়ে নিয়ে আসে তা আজ থেকে আর নিশ্চয়ই করব না যদি শস্যা থাকা উপাদানগুলি পুরোপুরি আমরা নিতে চাই তাহলে আজ থেকে ঢেঁকিতে ভাঙ্গা চাল গম বা এই ধরনের শস্য আমরা খাওয়ার অভ্যাস করব।

কোন খাদ্যে ভিটামিন বি২ থাকে এর অভাবে কি রোগ হয়

কোন খাদ্যে ভিটামিন বি২ থাকে এর অভাবে কি রোগ হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় সে সম্পর্কে আমাদের অবগত হওয়া অতীব জরুরি একটি আলোচ্য বিষয়। ভিটামিন বি২ সম্পর্কে আলোচনা আমাদের আজকের মূল আলোচ্য বিষয়ের অন্যতম একটি অংশ। রাইবোফ্ল্যাভিন এটি হল ভিটামিন বি২ এর বৈজ্ঞানিক নাম যার রাসায়নিক সংকেত (C17H20N4O6)। এই ভিটামিন বি২ এর অভাবে আমাদের শরীরে যে ধরনের রোগ গুলি পরিলক্ষিত হয় তা হল চেহারার কিছু রোগ যেমন বিশেষ করে নাক ওঠো এর যে রোগ গুলি চারপাশে কিছু রোগ পরিলক্ষিত হয় এবং দৃষ্টিশক্তিতে কিছু কমজুরি দেখা
কোন খাদ্যে ভিটামিন বি২ থাকে
যায় সেটা হল অধিক পরিমাণে আলো আপনার চোখ সহ্য করতে পারবে না। রাইবোফ্ল্যাভিন এর সঠিক ও নির্ভরযোগ্য উৎস গুলো হচ্ছে মাশরুম, কলিজা, দুধ, মাংস,পেস্তা বাদাম, গাঢ় সবুজ রঙের সবজি, শস্য দানা, এবং পাউরুটি। এই খাবারগুলি খুবই সহজেই আমাদের হাতের নাগালে থাকে তাই এ খাবার গুলি আমরা যেন বেছে বেছে খায় যদি আমাদের দৃষ্টিশক্তি জনিত সমস্যা বা নাক কান ত্বকের যত্নে এ ধরনের খাবারগুলো খেতে পারে

ভিটামিন বি৩ পাওয়ার উপায় এবং এর অভাবে রোগের লক্ষণ

ভিটামিন বি৩ এর রাসায়নিক নাম হচ্ছে নিকোটিনিক এসিড  (C6H5NO2) ভিটামিন বি৩ বা নিকোটিনিক এসিড যা আমাদের শরীরে খাদ্য পুষ্টি থেকে শক্তি সংগ্রহের সাহায্য করে নয় হাসিনার অভাব হলে অপুষ্টি জনিত রোগ আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। এই রোগের লক্ষণগুলি হচ্ছে আমাদের

শরীরের ত্বকে যে অংশে সূর্যের আলো সরাসরি পৌঁছায় না সে অংশে ফোড়া ব্রোণের দেখা দেয় খ্যাসরা খ্যাসরা দাগ হয়ে যাওয়া বা লাল দাগ হওয়া অথবা খুবই ছোট ছোট ফোঁড়ার মতো দেখা দেয় যা আমাদের দেহে জ্বলন বা চুলকানির সৃষ্টি করতে পারে। এবং এর ফলে আমাদের মন খিটখিটে ও শরীর খুব খারাপ থাকে। যে খাদ্যে ভিটামিন বি৩ পাওয়া যায় তা হল আনারস, নাকফ, ব্ল্যাকবের, মাশরুম, মুরগির, গোশত ও মাছ।

কার্যকারিতা ও রোগ  ভিটামিন বি৫ ও  ভিটামিন বি৬ এর অভাবে

ভিটামিন বি৫ বা প্যানটোথেনিক এসিড। ভিটামিন বি৬ বা পাইরেডক্সিন এ ভিটামিনের অভাবে আপনার শরীরের শক্তি কমে যেতে পারে এই ভিটামিনটি আপনার শরীরের শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে। ভিটামিন এইচ বা বায়োটিন এটি কি আবার ভিটামিন বি৭ ও বলা হয়। ভিটামিন ব.৭ এর রাসায়নিক নাম

হচ্ছে ( biotin-C10H16N2O6S ) যা আপনার শরীরে চর্বি উৎপাদনের সহায়তা করে। ডিমের কুসুম আর কলিজায় এই বায়োটিন পাবেন বায়োটিনের অভাবে যে সমস্যা গুলি হয় সেগুলি হচ্ছে সহজে খিদা না লাগা অর্থাৎ ক্ষুধা মন্দা, ত্বকের অভ্যন্তরে কিছু রোগ, চুল পড়া এবং অ্যানিমিয়া অর্থাৎ রক্তস্বল্পতা হওয়া।

ভিটামিন সি এর ফলে যে ধরনের রোগ হয় এবং এর প্রতিকার

ভিটামিন সি এর ফলে যে ধরনের রোগ হয় এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করি। আমাদের শরীর যেহেতু ভিটামিন সি উৎপাদন করতে পারে না তা এটি প্রতিদিন নির্দিষ্ট কিছু ফল থেকে নেয়া উচিত ভিটামিন সি এর উৎস হিসেবে বিখ্যাত একটি ফল সেটি হচ্ছে সাইট্রাস যদিও অন্যান্য ফল অথবা শাকসবজি থেকেও এটা পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে।

ভিটামিন সি যেটি ডাক্তার আমাদেরকে বলবে বলবে যদি কোন জায়গায় কেটে যায় তাহলে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে খেতে বলে ডাক্তার কেউ না ভিটামিন সি খেলে কেটে যাওয়া ক্ষত দ্রুতই সেরে ওঠে। ভিটামিন সি আমাদের শরীরের টিস্যু বৃদ্ধি এবং টিস্যু ক্ষয় রোধ করে। আমাদের শরীরের ত্বক ও হার ক্ষয় রোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রা। আমাদের ঈমান সিস্টেমকে বৃদ্ধি করে দাঁতের রক্তক্ষরণ রোধ করে। একটি রক্তের স্বল্পতা রোধ করতে ব্যাপক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
ভিটামিন সি এর ফলে যে ধরনের রোগ হয় এবং এর প্রতিকার
আপনি কি জানতে চান কোন ধরনের খাবারগুলোতে ভিটামিন সি থাকে চলুন তাহলে সে বিষয়ে আলোচনা করি। ভিটামিন মানে হচ্ছে আমাদের শরীরকে সুস্থ সবল ও সক্রিয় রাখার একটি প্রক্রিয়া যেটা প্রাকৃতিক আপনি যদি প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে শরীরকে সুস্থ রাখেন তাহলে আপনি কখনোই অসুস্থ হবেন না ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না ওষুধও খেতে হবে না তাই ভিটামিন সি এর প্রাকৃতিক উৎস গুলি বলা হলোঃ

ফলের নামপ্রতি গ্রামমিলিগ্রাম ভিটামিন সি
পেয়ারা৫০১৪৪
কিউই৫০৪৬
তরমুজ৫০
কলা৫০৪.৩৫
বেরি ফল যেমন স্ট্রবেরি৫০৪.৮৫
সাইট্রাস ফল যেমন লেবু১০০৬২
পেঁপে৫০৩০
আনারস৫০২৩.৯
আম৫০১৮.২
ব্রকলি৫০৪৪.৫
মিস্টি আলু৫০৯.৮৫
টমেটু৫০৬.৮৫
ফুলকপি৫০২৪.১
বাঁধাকপি৫০১৮.৩
সবুজ মটর৫০২০
ব্রাসেলস স্প্রিউট৫০৪২.

যে ধরনের রোগের প্রাদুর্ভাব হয় ভিটামিন ডি এর অভাবে

যেধরনের রোগের প্রাদুর্ভাব হই ভিটামিন ডি এর অভাবে তা নিয়ে আমরা এখন আলোচনা করব। এই ভিটামিন ইকটু আলাকদা আসচোর্জ জনক হোলেউ সত্য যে, আপনি যানেন কিনা এই ভিটামিন কিন্তু সূর্জের আলো থেকে পাওয়া যাই। আর আপনি যদি এই বিষয়টি যেনে থাকেন থলে আমি ধরে নিচ্ছি যে আপনি কিছুটা হোলেও সব বষয়ে নলেজ রাখার অভ্যাস আপনার আছে। চলুন তাহলে আপনাকে এ

বিষয়ে আরো কিছু নতুন তথ্য দিই। মাখন, ডিমের কুসুম, ঘিঁ, ভোজ্য তেল, সকল ধরনের মাছের তেল, চর্বি, দুধ ও দুধ জাতীয় খাদ্য এবং ইলিশ মাছের তেলে এই ভিটামিন প্রচুর পরিমানে পাওয়া যাই। হাড় ও দাঁতের অবকাঠামো গঠন করে , দেহের ভিতর ক্যালসিয়াম শোষণ ক্ষমতা বারাই। রক্তে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করে।

হাত ও পায়ের হাড় সন্ধি বা গিরা ফুলে যায় ভিটামিন ডি যা আমরা খেলছিলাম নামে চিনেছি ইতিমধ্যে এর অভাবে শিশু বাচ্চার আর নরম হয়ে যায় এবং বৃদ্ধির ব্যাঘাত ঘটে। বুকের হাড় অর্থাৎ পাঁজরের হার বাঁকা টেরা হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। পায়ের হাড় এগুলো বাঁকা তেরা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অথবা দেহের ভোরের চাপে অন্যান্য হাড় গুলো কিছুটা হলেও আঁকাবাঁকা হতে পারে।

এর ধ প্রতিরোধ হিসেবে ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেতে হবে আপনার শিশুকে যদি এই সমস্যাগুলো থেকে দূরে রাখতে চান আপনার শিশুকে যদি আপনি ছল প্রাণবন্ত এবং দুরন্ত গতিতে ছুটতে দেখতে চান তাহলে আপনার শিশুকে নিয়মিত ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াবেন। শিশুকে প্রতিদিন যাতে করে শিশুর গায়ে সূর্যের আলো লাগতে পারে আরে সূর্যের আলোটি সকাল ৯.০০ টা থেকে ১০.০০ টার মধ্যে নেওয়া খুবই ভালো এবং বিকেল বেলাতেও নেওয়া যেতে পারে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শিক্ষাই আলোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url