কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ - কানাডা ভিসা চেক করার নিয়ম

কানাডা ভিসা ফ্রি ফর্ম বাংলাদেশ - কানাডা ভিসা চেক করার নিয়ম এই আর্টিকেল সম্পর্কে আজ বিস্তারিত আপনাদের জানাতে চলেছি আপনি কি জানেন কানাডা ভিসা দিয়ে ১৬ টি দেশে আপনি ঘুরতে পারবেন
কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ
কানাডা ভিসা কিভাবে আবেদন করবেন, কানাডা প্রায় ৫-৬ ধরনের ভিসা দিয়ে কানাডা যেতে পারবেন এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্টুডেন্ট ভিসা টুরিস্ট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্রঃ কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ এই বিষয়ে আজ আপনাদের বিস্তারিত জানাতে চলেছি। আপনি কি জানেন কানাডা উত্তর আমেরিকার একটি দেশ যে দেশটি অনেক উন্নত সুখী ও সমৃদ্ধশালী একটি দেশ, জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা ও চিকিৎসায় এ দেশটি অনন্য হওয়ায় এ দেশে যাওয়ার জন্য সবাই প্রচুর আগ্রহ দেখায়। তাই এই দেশে যেতে হলে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। কানাডা ভিসা ফি নির্ভর করবে আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করেছেন। কানাডা ভিসা বিভিন্ন

ধরনের হয়ে থাকে যেমন স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এ ছাড়া আর অন্যান্য ভিসা রয়েছে। তবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে ভিসা আবেদন ফি ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ আসতে পারে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য। আর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ হতে পারে প্রায় ছয় থেকে সাত লক্ষ টাকা আর ভিসা আবেদন ফি ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ আসতে পারে। কিন্তু এই খরচটি আরো বেশি হতে পারে যদি আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে থেকে এ ভিসার জন্য আবেদন করেন। ভিসাটি যদি আপনার

টুরিস্ট ভিসা হয় তবে সে ক্ষেত্রে আপনার ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। আবার টুরিস্ট ভিসার আবেদন ফি এর জন্য খরচ আসতে পারে ৬৫০০ টাকা। তবে  লক্ষ্যণীয় বিষয় যে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য খরচটা নির্ভর করে আপনি কোন ভার্সিটিতে কোন সাবজেক্টে পড়াশোনার জন্য যেতে চাচ্ছেন সেটার উপরে। কেননা প্রত্যেকটা ভার্সিটির প্রত্যেকটি সাবজেক্ট এর উপর আলাদা আলাদা এবং ভিন্ন ভিন্ন কারণে খরচ কম বেশি হতে পারে যেটি প্রায়ই ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

কানাডা ভিসা চেক করার নিয়ম

  • কানাডা ভিসা চেক করার নিয়ম সেটি জেনে নেওয়া খুবই জরুরী। কারণ আপনার ভিসা এপ্লাই করার পর সেটি ঠিকমতো হয়েছে কিনা তা আপনি চাইলে নিজেই যাচাই করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে সেটি জানতে পারবেন। কানাডা যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ভিসায় আপনি যেতে পারবেন ভিসা চেক করার নিয়ম গুলো সব ক্ষেত্রে একই। ধরুন আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কানাডা যাওয়ার জন্য এপ্লাই করেছেন আর আপনার ভিসা চেক করার জন্য IRCC অর্থাৎ কানাডার ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এবং সিটিজেনশিপ কানাডা এদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক করতে হবে। অর্থাৎ IRCC ওয়েবসাইটে যাবেন { www.canada.ca/en/immigration-refugees-citizenship/service/application/check-status } এই ওয়েবসাইটে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অথবা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য ভিসার স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাকে প্রস্তুত রাখতে হবে যেমন ধরুন অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার, UCI অর্থাৎ ইউনিক ক্লাইন্ট আইডেন্টিফায়ার আপনি IRCC থেকে যেকোনো ফরম পূরণের মাধ্যমে UCI নাম্বার পাবেন আপনার পাসপোর্ট নাম্বার ও কাজে লাগবে। এরপর 
  • IRCC ওয়েবসাইটে লগইন বা চেক করার পদ্ধতি- check your application status বা view applications সেকশনে যেতে হবে।
  • সেখান থেকে একটি আবেদন যেমন টেম্পোরারি রেসিডেন্স এর মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট নির্বাচন করুন।
  • আপনি দুইটি উপায়ে এটি চেক করতে পারবেন প্রথমটি হল গ্লোবাল কেইস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এটি হচ্ছে IRCC এর অনলাইন একটি পোর্টাল এখানে লগইন করে আপনার অ্যাপ্লিকেশন এর স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। দ্বিতীয় নাম্বারটি হচ্ছে eTA/visa বা ওয়ার্ড পারমিট ফাইল নাম্বার এর মাধ্যমে চেক করতে পারবে।
  • মোবাইলের মাধ্যমে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন তবে যদি আপনি পূর্বে IRCCন অ্যাকাউন্ট তৈরি করে থাকেন, তাহলে মোবাইলে IRCC অ্যাকাউন্টে লগইন করার মাধ্যমে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবে।
  • অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসিং এর টাইম চেক করতে পারবেন যে কতদিন সময় লাগতে পারে আপনার আবেদনটি প্রক্রিয়াকরণ করতে এই লিংকের মাধ্যমে { www.canada.ca/en/immigration-refugees-citizenship/service/application/check-processing-time }

কানাডায় যেতে কি কি লাগে

কানাডা যেতে কি কি লাগে এই প্রশ্নটি যারা কানাডা যেতে ইচ্ছুক তাদের প্রত্যেকের মনে ঘুরপাক খায়। কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ আজকের এই আর্টিকেলের অন্যতম প্রশ্নের মধ্যে এটি একটি। যারা কারোরা যেতে ইচ্ছুক তাদেরকে বেশ কিছু নিয়ম ধাপে ধাপে মেনে এবং সে অনুযায়ী সব কাজ ঠিকঠাক মত করে তারপরে কানাড়া যাওয়ার জন্য সে প্রস্তুত হতে পারে। কানাডা যাওয়ার জন্য বা অন্য যে কোন

রাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের বাহিরে আপনাকে সর্বপ্রথম পাসপোর্ট বানিয়ে রাখতে হবে তার সাথে ভিসা বানাতে হবে। কেননা আপনি ভিসা ছাড়া কোন দেশেই যাওয়ার জন্য উপযুক্ত হবেন না কানাডা যাওয়ার জন্য কানাডিয়ান ভিসা হাতে নেওয়ার পর একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার ভিসাটি বৈধ কিনা। আপনি কানাডায় গিয়ে সেখানে থাকার মত আপনার সেখানকার খরচ বহন করার মত

সমর্থ্য আছে কিনা সে দিকটা বিবেচনা করতে হবে। ভিসার জন্য অনলাইনে অথবা কানাডিয়ান এম্বাসিতে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন এছাড়া আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের দক্ষতা কতটুকু আছে সে বিষয়টা চিন্তা করতে হবে। আপনার শারীরিক সক্ষমতা কতটুকু আছে অর্থাৎ আপনার স্বাস্থ্য সুস্থ আছে কিনা সেটা বিবেচনা করতে হবে। আপনি ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন কিনা সে দিকটি বিবেচনা করতে হবে। ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আপনি চাইলে ইংরেজিতে একটি কোর্স করে রাখতে পারেন আর সেটি হল IETS কোর্স ।

আবেদন পদ্ধতি কানাডা ভিসার জন্য

আবেদন পদ্ধতি কানাডা ভিসার জন্য এই বিষয়টি কিভাবে সম্পন্ন করতে হয় এটি অনেকেরই অজানা। চলুন তাহলে জেনে কিভাবে কানাডা ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। মূলত কানাডা ভিসা এক ধরনের হয়ে থাকে। । যা নিম্নে তুলে ধরা হলো
  • ভিজিটরি ভিসা অর্থাৎ টুরিস্ট ভিসা
  • স্টুডেন্ট ভিসা এ বিষয়ে মাধ্যমে আপনি উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে পারবেন
  • বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • ইস্পাউজ ভিসা অর্থাৎ কারো স্ত্রী এ ভিসার মাধ্যমে কারো না যেতে পারবে
  • সুপার ভিসা অর্থাৎ পিতা-মাতা বা দাদা-দাদী এদের জন্য এ সকল ভিসা
  • বিজনেস ভিসা অর্থাৎ আপনি সেখানে গিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবেন এই ভিসার মাধ্যমে
যে সমস্ত কাগজপত্রের প্রয়োজন হবেঃ কানাডায় যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট অর্থাৎ প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে। সব ধরনের কাগজপত্র গুলি প্রস্তুত রাখার পর আপনি চাইলে ভিসার জন্য দরখাস্ত বা আবেদন করবেন। এ সমস্ত কাগজপত্র গুলি যেন সবগুলো বৈধ হয় এবং কাগজপত্র গুলিতে দেয়া তথ্য গুলি যেন নির্ভুল এবং আপনার আরো অন্যান্য কাগজপত্রের সাথে যেন মিল থাকে যেমন ভোটার আইডি এবং পাসপোর্ট এগুলোর সাথে। কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ এ সম্পর্কে জানার পর আপনি যখন ভিসার জন্য আবেদন করবেন তখন নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মেনে কাজ করতে হবে।
  • বৈধ পাসপোর্ট এর সর্বনিম্ন .৬ মাস মেয়েদের পাসপোর্ট থাকতে হবে আপনার নিজে।
  • ভিসার আবেদন ফরমটি নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।
  • বায়োমেট্রিক্স করা না থাকলে সেটিও করতে হবে অর্থাৎ আপনার হাতের আঙ্গুলের স্ক্যান করতে হবে।
  • আপনার নিজের পাসপোর্ট সাইজের ছবি ভিসার জন্য বানাতে হবে।
  • আপনার নিজের ব্যাংক স্টেটমেন্ট অর্থাৎ আপনার আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ দিতে হবে।
  • আপনি কানাডায় গিয়ে যে হোটেলে থাকবেন সেই হোটেলের বুকিং কাগজপত্র প্রয়োজন হবে।
  • আপনার নিজের ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।
  • চাকরি অথবা শিক্ষার জন্য বা আপনি যে ভিসার জন্য চাচ্ছেন সেটার প্রমাণ  LMI letter এর কপি প্রয়োজন হবে।
  • কানাডা ভিসা আবেদনের ফ্রি জমা প্রদানের রশিদ প্রয়োজন হবে
  • কানাডায় ভ্রমণের জন্য ভ্রমণের ট্রাভেল টিকিট প্রয়োজন হবে।
  • আপনার নিজের মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল নাম্বার প্রয়োজন হবে।
  • আপনার নিজের গার্জিয়ান অথবা অভিভাবক এদের মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন হবে।
এবং আপনি কানাডায় যাওয়ার জন্য এই সমস্ত ডকুমেন্টস গুলোর সাহায্যে আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু লক্ষণীয় বিষয় হলো প্রায় প্রতি বছরই এই নিয়ম নীতিমালা গুলো কিছু কিছু পরিবর্তন ও সংযোজন হতে পারে যেগুলো আপনি আবেদন ফরম পূরণ করার সময় জেনে যাবেন যে কোন বিষয়গুলি বর্তন হয়েছে বা সংযোজন হয়েছে পরিবর্ধন হয়েছে। তবে আরেকটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো আপনি কানাডায় গিয়ে সেখানে জীবন যাপনের জন্য যে ধরনের খরচ গুলো হতে পারে সেগুলোর যেন আপনি

ব্যয়ভার বহন করতে পারেন তাতে যেন আপনার কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য আপনার আর্থিক দিকটা বেশ গুরুত্ব সহকারে তারা বিবেচনা করে। কাজেই আপনাকে ব্যাংক স্টেটমেন্ট স্ট্রং দেখাইতে হবে আপনার নিজের ব্যাংকে যথেষ্ট পরিমাণে টাকা না থাকলেও আপনি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে কারো কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনার ব্যাংকে রাখতে পারেন সেখানে যাওয়ার আগ পর্যন্ত এবং আপনি কানাডায় গিয়ে চাইলে আবার সেই টাকা গুলি যার কাছ থেকে নিয়েছেন তাকে ফেরত দিতেও পারেন।

কিভাবে কানাডা যাওয়ার জন্য আবেদন করবেন

কিভাবে কানাডা যাওয়ার জন্য আবেদন করবেন এই ধাপটি হলো সর্বশেষ ধাপ যে ধাপের মাধ্যমে আপনি আপনার কানাডা ভিসা আবেদনের ধাত্রী সম্পন্ন করতে পারবেন। আপনি যে কানাডায় যেতে চাচ্ছেন সেখান থেকে কোন কোম্পানি বা কোনো প্রতিষ্ঠানে যদি আপনি শিক্ষার জন্য যেতে চান তাহলে সেখান থেকে LMI পত্র অর্থাৎ কানাডা থেকে আপনাকে কানাডায় প্রবেশের জন্য এই অনুমতি পত্রটি আপনাকে কানাডায় যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদনের সর্বপ্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি 

কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ



পূরণ করতে হবে। এরপর আপনি যদি উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চান সেক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটি হল আপনাকে ELTS অর্থাৎ ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্ট সিস্টেম এই পরীক্ষায় কমপক্ষে ৭.00 মার্কস অর্জন করতে হবে এবং সেটারই একটি সার্টিফিকেট যেটি ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে আপনাকে দিয়ে থাকবে। আপনি চাইলে আমাদের বাংলাদেশের যেকোনো IELTS কোর্স প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষা দিলে তারাই আপনাকে পরীক্ষা দেয়ার সময় ব্রিটিশ কাউন্সিলে 



নিয়ে গিয়ে পরীক্ষা দেওয়াবে এবং সেই ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে আপনাকে এই IELTS পরিক্ষার সার্টিফিকেটটি দিয়ে থাকবে। তারপর আপনার কাঙ্খিত স্বপ্নের দেশে যাওয়ার জন্য তাদের দেশীয় একটি ওয়েবসাইটে যেতে হবে আর সেটি হল www.canada.ca/en/immigration-refugees-citizenship/application । এরপর আপনাকে উপর উল্লেখিত ডকুমেন্টসগুলো এই ওয়েবসাইটে নির্দেশনা অনুযায়ী সাবমিট করতে হবে এবং আপনি আপনার ভিসা আবেদনের কাজটি শেষ ভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ 

কয় ধরনের কানাডিয়ান ভিসা হয়ে থাকে

কয় ধরনের কানাডিয়ান ভিসা হয়ে থাকে এ বিষয়ে ধারণা নেয়া অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেননা আপনি সে দেশে যেতে গেলে কোন ধরনের ভিসায় যেতে পারবেন এবং আপনার সার্বিক দিক বিবেচনা করে কোন ধরনের ভিসায় যাওয়া সহজ হবে এটি হলো সে বিষই যা এখন আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করতে চলেছি। আপনি নিশ্চয়ই সে দেশে যেতে চাইলে যেন আপনি সহজে যেতে পারবেন তা জানতে আগ্রহী ? তাহলে চলুন জেনে নেই কোন বিষয়ে আপনি কানাডা সহজে যেতে পারবেন এবং কানাডার ভিসার কি কি ধরণ রয়েছে।
  • স্টুডেন্ট ভিসা।
  • কৃষি ভিসা।
  • ইমিগ্রেশন ভিসা।
  • কানাডা ফ্রিজ ভিসা।
  • টুরিস্ট ভিসা।
  • ওয়ার্কার ভিসা।
  • চাকরির ভিসা।
  • মেডিকেল ভিসা।
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
  • স্থায়ী বাসিন্দা ভিসা
  • টেম্পোরারি ভিসা।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলির ওপর আপনি সেই দেশে যাওয়ার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন যা নির্ভর করবে আপনার সার্বিক দিক বিবেচনা করে। এবং কোন বিষয়ে আপনার যাওয়ার জন্য সুবিধা হবে অর্থাৎ আপনি সহজেই কানাডায় চলে যেতে পারবেন।

কানাডার ভ্রমণ ভিসা কিভাবে পাবেন

কানাডার ভ্রমণ ভিসা কিভাবে পাবেন সে বিষয়ে আমি আপনাদের আজ এই পর্বে বলতে চলেছি। এ দেশটি শুধুমাত্র টাকা-পয়সা বা উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য উন্নত মানের একটি দেশী নয় এই দেশে প্রচুর পরিমাণে ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য রয়েছে বিশ্বের যত সব মনোরম দৃশ্যের অন্যতম দৃশ্যগুলি। মেক্সিকো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ আরো অন্যান্য উচ্চ আয়ের বেশিরভাগ দেশের মানুষদের জন্য 

কানাডায় যাওয়ার জন্য কোন ভিসার প্রয়োজন হয় না। তবে আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য অবশ্যই প্রয়োজন হবে। সে দেশে যেতে হলে আপনাকে যে সমস্ত কাগজপত্র লাগ। উপরে উল্লেখ করা হয়েছে কানাডায় যেতে গেলে কিভাবে আবেদন করতে হয় এবং কি কি লাগে এখন আমরা আলোচনা করব শুধু ভ্রমণ ভিসার জন্য কি কি লাগবে আর তা হলঃ 
  • পুরো ভ্রমণ জুড়ে আপনার ব্যয় বহনের ক্ষমতার প্রমাণপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে।
  • আপনি সেখানে গিয়ে কোন ধরনের অন্যায়-অকর্মের লিপ্ত হবেন না এটা নিশ্চয়তা দিতে হবে।
  • আপনার ভ্রমণ মেয়াদ শেষ হলে সেখান থেকে ফেরত আসা নিশ্চয়তা দিতে হবে।

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন

কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন এ বিষয়ে ধারণা নেয়া আপনার জন্য অপরিহার্য যদি আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসাই সেই দেশে যেতে চান। প্রথমেই বলা হয়েছে যে কানাডা একটি অত্যন্ত সমৃদ্ধশালী দেশ যে দেশ বিশেষ করে আমাদের এশিয়ার প্রত্যেকটি দেশের মানুষের স্বপ্নের দেশ কানাডা। কেননা সেখানে গেলে মানুষ তার প্রত্যেকটি স্বপ্নপূরণ করতে পারে তাও আবার যদি ওয়ার্ক 

পারমিট ভিসায় যেতে পারে। কেননা সেই দেশে গেলে আপনি যে সেলারি বা বেতন পাবেন সেটি আপনার দেশে আপনাকে আর্থিক স্বাচ্ছলতা এনে দিতে পারে খুবই সহজেই। আপনার জীবন যাত্রার মান পরিবর্তন হয়ে যায়, অনেক উন্নত হয়ে যায় আর বর্তমান যুগের মানুষ আসলে এটাই চাই যেন তার জীবন যাত্রার মান উন্নত দেশের সাথে তাল মিলিয়ে চালাতে পারে। তাই আপনি যদি কানাডা যেতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় অ্যাপ্লাই করবেন।

আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে হলে সেই দেশে কাজের জন্য অনুসন্ধান করে সেই জব সার্কুলার গুলিতে আপনাকে এপ্লাই করতে হবে এবং আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে যদি কোন জবাব মিলে যায় তাহলে সেই দেশ থেকে আপনাকে ওই কোম্পানির কর্মকর্তারা ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আপনাকে একটি লেটার দিবে। আরো গুরুত্বপূর্ণ পরবর্তী ধাপ গুলি জানতে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন।

কিভাবে কানাডার চাকরি খুঁজবেন এবং অ্যাপ্লাই করবেন

কিভাবে কানাডার চাকরি খুঁজবেন এবং চাকরির জন্য অ্যাপ্লাই করবেন আপনি চাইলে আপনার আশেপাশে অনেকেই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেওয়ার এজেন্সি আছে। যদিও এই এজেন্সি গুলি আপনাকে জব খুঁজে দিবে কিন্তু এর বিনিময়ে মোটা অংকের টাকা আপনার কাছ থেকে হাতে নিবে। আবার অনেক ক্ষেত্রে এমনও হয় এজেন্সি গুলি প্রতারণা করে তাই প্রতারণা এড়াতে আপনি চাইলে নিজেই এই ওয়েবসাইট থেকে জব খুঁজে নিতে পারেনঃ 
  • https://www.canada.ca/en/services/jobs/opportunities.html
  • https://www.canadim.com/work/
  • আথবা https://ca.indeed.com/q-canada-offer-jobs 
  • অথবা https://moving2canada.com/immigration/express-entry/express-entry-job-offer/
  • https://www.jobbank.gc.ca/home
আপনি যদি উপরের লিংক গুলি কপি করে গুগলে সার্চ দেন তাহলে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত জবাব পেয়ে যাবেন। ঘরে বসেই কোন ধরনের এক্সট্রা খরচ ছাড়াই কোন ধরনের দালাল ছাড়াই আপনার জব বা চাকরি আপনি নিজেই খুঁজে নিতে পারবেন এবং সে জবাব অফার লেটার দিয়ে আপনি কানাডার ভিসার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। আপনি কি জানেন কানাডায় যাওয়ার জন্য কানাডিয়ান সরকার একটি ফ্রি ভিসার ব্যবস্থা করে রেখেছেন। আপনি চাইলেই কানাডিয়ান সরকারি ওয়েবসাইটে ফ্রি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন এবং কানাড়ায় আপনি ফ্রি ফ্রি যেতে পারেন। এই ভিসায় আপনি চাকরি ছাড়াই কানাডায় যেতে পারবেন। 

কিভাবে কানাডার শিক্ষার্থী ভিসা পাবেন

কিভাবে কানাডার শিক্ষার্থী ভিসা পাবেন এই বিষয়ে আপনার বিস্তারিত জানা উচিত। কেননা অধিকাংশ মানুষই কানাডায় শিক্ষার্থী বিষয়ে যেতে ইচ্ছুক। অনেকে জানেন কানাডায় উচ্চ শিক্ষার জন্য গেলে নিজেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করে বিশ্বের যে কোন জায়গায় চাকরি পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তি করে নিজেকে তুলতে পারেন। পৃথিবীর সমস্ত মেধাবী মানুষদের মধ্যে নিজেকে জায়গা করে নিতে পারবেন এই দেশ থেকে যদি আপনি শিক্ষা অর্জন করতে পারেন কানাডা ভিসা ফ্রি ফর্ম বাংলাদেশ আমাদের আজকের

এই আর্টিকেলের অন্যতম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয় হলো কিভাবে শিক্ষার্থী ভিসা পাবেন কানাডার। প্রথমে আপনাকে আপনার পছন্দমত সাবজেক্ট চুজ করতে হবে অর্থাৎ আপনি কি ডাক্তারি পড়াশোনা জন্য যাবেন নাকি ব্যারিস্টারি পড়াশোনা জানা যাবেন। এই ধরনের বিষয়গুলি আপনাকে প্রথম নির্ধারণ করে নিতে হবে এবং আপনি যে সাবজেক্টে পড়তে যাবেন সে সাবজেক্টে কানাডায় কোন ইউনিভার্সিটি গুলা সবচেয়ে বেশি ভালো বা আপনি যদি মনে করেন একটু কমা ইউনিভার্সিটি গুলোতে

এপ্লাই করতে চান যাতে করে আপনি আপনার মার্কস অনুযায়ী স্কলারশিপ পেতে পারেন। হ্যাঁ বন্ধুরা আপনি ঠিক শুনেছেন কানাডার প্রায় অনেক ইউনিভার্সিটিতে আপনার মার্কস অনুযায়ী স্কলারশিপ পেতে পারেন। ইউনিভার্সিটি সার্চ করার জন্য আপনি google এ গিয়ে যেটা লিখে সার্চ করবেন সেটা হল বেস্ট ইউনিভার্সিটি অফ কানাডা, এটা লিখে সার্চ দিলেই আপনি কানাডার ভালো ভালো 

ইউনিভার্সিটিগুলি পেয়ে যাবেন। এবং ওই লিংক গুলিতে ক্লিক করলে আপনি ও ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে ঢুকে পড়বেন এবং সেখানে লেখা থাকবে কোন একখানে এডমিশন, এডমিশনের ক্লিক করলে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনি এপ্লাই করলে সেখানকার স্টুডেন্ট ভিসার লেটার পেয়ে যাবে এবং এরপরে ভিসার জন্য এপ্লাই করলে আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডায় চলে যেতে পারবেন।

কিভাবে স্থায়ীভাবে কানাডায় বসবাসের সুযোগ পাবেন

কিভাবে স্থায়ীভাবে কানাডায় বসবাসের সুযোগ পাবেন এই বিষয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন।কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ সম্পর্কে যারা জানতে চায় তাদের অনেকেরই মনে এই প্রশ্নটি আসে যে কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাস করা যায় কি? তাই আমি আজকে আপনাদের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে চলেছি। যদি আপনি কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান তাহলে আপনাকে একটি প্রমাণ পত্রের প্রয়োজন হবে। আর সেটি হল আপনি কানাডায় যেখানে বসবাস করবেন সেখানকার সরকার আপনার 

অভিজ্ঞতা মেধা ও শিক্ষার দ্বারা কিভাবে উপকৃত হতে পারে সেটির একটি প্রমাণ পত্র দরকার হবে। আপনার যদি পরিবারের কেউ সেখানে আগে থেকেই বসবাস করে থাকে সেই সুবাদে আপনিও যদি সেখানে বসবাসের জন্য যেতে চান। তাদের সাথে একসাথে থাকার জন্য বা আলাদা তাদের পাশে থাকার জন্য যেতে চান তাহলে আপনি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য অনুমতির আবেদন করতে পারে। অথবা আপনি সেখানে গিয়ে ব্যবসার সুবাদে স্থায়ীভাবে থাকতে চান এটা বলেও আপনি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য অনুমতির আবেদন করতে পারবেন।

কানাডাতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার পর কি কি সুবিধা পাবেন

কানাডাতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার পর কি কি সুবিধা পাবেন এ বিষয়গুলি আপনার জেনে নেয়া উচিত। আপনি যখন সেই দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পাবেন তারপর আপনি সেই দেশে অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন। যে ধরনের সুযোগ সুবিধা গুলি আপনি আপনার দেশে থাকতে পেয়ে থাকেন সে ধরনের সুযোগ সুবিধা গুলো আপনি সেখানেও পাবেন। আপনার কোন চিন্তা 

নেই যে আপনি সেই দেশে গিয়ে কোন ধরনের বিপদে পড়লে সে দেশের সরকার ও প্রশাসন থেকে কোন ধরনের সুবিধা পাবেন কিনা। সব ধরনের সুযোগ সুবিধা আপনি পাবেন সে দেশের নাগরিকের মতোই সুযোগ সুবিধা পাবেন। তবে কিছু কিছু সুবিধা আপনি পাবেন না সে বিষয়ে বিস্তারিত আপনাদের জানিয়ে দেই। সরকারি স্বাস্থ্যসেবা, সেই দেশের যেকোনো স্থানে বসবাস করার সুযোগ, পড়াশোনা এবং 

কাজ করার সুযোগ আপনি পাবেন। স্থায়ীভাবে বসবাসের সুবিধা পাওয়ার পর আপনাকে সরকারি সব ধরনের কর পরিষদ করতে হবে এবং সব ধরনের আইন মেনে চলতে হবে। তবে আপনি সেই দেশটিতে বসবাসের অনুমতি পাওয়ার পরেও কিছু নির্দিষ্ট কাজ করতে পারবেন না। আর তা হল ভোট দেয়ার অধিকার পাবেন না, সেদেশের কোন রাজনৈতিক দলের পদে থাকতে পারবেন না, এবং নির্দিষ্ট কিছু চাকরিও করতে পারবেন।

কানাডার ভিজিট ভিসা দিয়ে ১৬টি দেশ ভ্রমণ করতে পারবেন

কানাডার ভিজিট ভিসা দিয়ে ১৬টি দেশ ভ্রমণ করতে পারবেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। ম্যাপেল  কাতার দেশ কানাডা যে দেশে রয়েছে ব্যানফ ন্যাশনাল পার্ক এবং নায়াগ্রা জলপ্রপাতের মত আরো অনেক ধরনের মনোমুগ্ধকর জায়গা রয়েছে যা বিশ্বের মানুষের কাছে জনপ্রিয় টুরিস্ট প্লেস। যেই দেশ দেশটিতে রয়েছে অতি অত্যাধুনিক বিজ্ঞান ব্যবস্থা সুচিকিৎসা ব্যবস্থা এবং বিশ্বের অন্যতম জীবন ব্যবস্থার সুযোগ-সুবিধা বহুল শহরগুলো রয়েছে আলাদা পরিচিতি তার মধ্যে অন্যতম হলো কুইবেক, টরেন্ট,
কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ
ভ্যানকুভার ইত্যাদি। এদেশের শহরগুলি কেউ যদি একবার ভ্রমণ করে তাহলে তা প্রত্যেকটি মানুষের হৃদয়ে স্মরণীয় একটি জায়গা হিসেবে স্থান করে নিবে। কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের বলতে চলেছি যে এই দেশের ভ্রমণ ভিসা দিয়ে আপনি বিশ্বের ১৬ টি দেশ ভ্রমণ করতে পারবেন। যেখানে একটি দেশে যেতে ভিসা পাওয়া প্রচুর সময় সাপেক্ষ এবং জটিল একটি ব্যাপার কিন্তু এ দেশের ভিসা থাকলেই আপনাকে ১৬ টি দেশ ভ্রমণের জন্য ১৬ বার ভিসা বানানোর কোন প্রয়োজন

হবে না। শুধু কানাডার ভিসার এবং আপনার দেশের পাসপোর্ট এর মেয়াদ থাকতে হবে ওই সময়সীমা পর্যন্ত যে সময় পর্যন্ত আপনি এই 16 টি দেশে থেকে ঘুরতে চান। আর শুধু বর্ডার এন্ট্রির জন্য প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা আলাদা কিছু ফি জমা দিয়ে আপনি এ দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারবেন। টুরিস্টদের জন্য কানাডা ভ্রমণ করা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভ্রমণ প্রিয় মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয় একটি দেশ। কেননা এদেশের বিরোধীতার ভিসার মেয়াদ ১০ বছর পর্যন্ত থাকে যেটি অন্যান্য দেশের থেকে অনেক বেশি। তাহলে চলুন জেনে নেই কোন সেই ১৬টি দেশ যা আপনি ভ্রমণ করতে পারবেন এই একটি দেশের ভিসা দিয়েঃ
 
দেশের নাম দেশের নাম
মেক্সিকো ব্রিটশ ভার্জিন আইল্যান্ড
বেলিজ কিউবা
কোস্টারিকা ডোমিনিকান রিপাবলিক
নিকারাগুয়া টার্কস ও কেইকোস
পানামা জর্জিয়া
অ্যাঙ্গুইলা মন্টিনিগ্রো
অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা উত্তর মেসিডোনিয়া
বার্মুডা মিশর


শেষ কথাঃ কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

কানাডা এতই উন্নত রাষ্ট্র যে রাষ্ট্রে শিক্ষা, জ্ঞান বিজ্ঞা এবং গবেষণায় এই দেশটি প্রথম সারির দেশের মধ্যে একটি। সেই দেশে যদি আপনি গিয়ে উন্নত শিক্ষায় নিজেকে শিক্ষিত করে আপনার নিজের দেশে ফিরে এসে নিজের দেশকে এই উন্নত দেশের মতো করতে চান এবং পারেন তাহলে আপনার দেশ ও দেশের মানুষ আপনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখবে। অনেকেরই চিন্তাভাবনা এই উন্নত রাষ্ট্রে গিয়ে পড়াশোনা শেষ করে সেখানেই চাকরি নিয়ে নিজেই আর্থিকভাবে লাভবান হবে নিজে উন্নত মানের জীবন যাপন

করবে সেই দেশে থেকেই। কিন্তু এই দিকটি মোটেও ভালো একটি দিক নয় একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে। আমরা যদি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়া বা চায়নার মানুষদের দেখি যে দেশের মানুষগুলি উন্নত রাষ্ট্র থেকে উন্নত মানের শিক্ষায় নিজেকে শিক্ষিত করে নিজের দেশকে উন্নত করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। আর তাই আমাদেরও উচিত নিজের দেশকে উন্নত রাষ্ট্রের এবং স্বনির্ভরশীল রাষ্ট্রের পরিণত করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শিক্ষাই আলোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url